শেয়ালের কাছে মুরগি রক্ষার দায়িত্ব
বনাম
দেবোত্তর সম্পত্তি রক্ষায় সরকারি ব্যবস্থাপনার (কালো) আইন
দেবতার কাছ থেকে মঠ-মন্দির-আশ্রমের সম্পত্তির মালিকানা নিয়ে নিচ্ছে প্রচণ্ড হিন্দুদরদী (!) বাংলাদেশ সরকার!
দেবতার পূজারীকে বেতনভূক্ত হয়ে পূজা করতে হবে ক্ষমতাশীল রাজনৈতিক দলের!
সাধু-সন্তগণ কাজ করবে ভগবানের ইচ্ছায় বা শাস্ত্রীয় বিধানে নয় সরকারি বিধান অনুসারে!
ভক্তের দান গ্রহণ করবে ভগবান বা মন্দির নয়, সরকারি কোষাগার!
সাধু-মহারাজ নয় রাজনৈতিক মহারাজদের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় চলবে মন্দির-আশ্রম, নইলে চাকরি তথা আশ্রমচ্যুতি!
সন্ন্যাস-ব্রহ্মচর্য-ঈশ্বর সাধনা আর কোন ব্রত থাকবে না, এসব হবে চাকরির অধীন; রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত না মানলে বহিষ্কার!
মন্দির-আশ্রম বা তার জমি সরকার (রাজনৈতিক দল) ইচ্ছা করলেই বিক্রী করতে পারবে ও সরকারি সিদ্ধান্তে যেকোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারবে!
এ ব্যাপারে সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন প্রকার প্রতিবাদ বা মামলা গ্রহণ করা হবে না!
...... এ কি পরিহাস!!!!!!!!!
এমন আইন অন্য ধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নেই। যত যত্ন-আত্মি সব হিন্দুদের জন্য!
আজ পর্যন্ত হিন্দুদের একটি চাওয়াও সরকার পূরণ করেনি। অর্পিত সম্পত্তি আইন করেছে হিন্দুদের বাকি যা সম্পত্তি আছে তাও গ্রাস করার জন্য। পারিবারিক আইন করছে হিন্দুদের ঘরে ঘরে অশান্তি-বিশৃঙ্খলার আগুন জ্বালানোর জন্য! এবার করছে দেবোত্তর সম্পত্তি আইন - আমাদের শেষ আশ্রয়টুকু কেড়ে নেওয়ার জন্য!
এর চেয়ে ভাই বলে দেন...
শোন হিন্দুগণ, তোরা সব বরাহের সন্তান! তোদের কোন সম্পত্তি থাকতে নেই। তোদের ঘরে সুন্দরী মেয়ে-বউ থাকতে নেই! তোদের দেবালয় মিথ্যা! ওখানো কোন ঐশ্বর্য্য থাকতে নেই! তোরা এগুলো আদম সন্তানদের দিয়ে চলে যা! চলে যা!
..................
.............
.......
শুনে রাখ অসুরের দল,
হনুমানের লেজে আগুন ধরাস্ না।
তোদের স্বপ্নের লঙ্কা কিন্তু পুড়িয়ে ছাড়খাড় করে দেব। -হিন্দুবীর
বনাম
দেবোত্তর সম্পত্তি রক্ষায় সরকারি ব্যবস্থাপনার (কালো) আইন
দেবতার কাছ থেকে মঠ-মন্দির-আশ্রমের সম্পত্তির মালিকানা নিয়ে নিচ্ছে প্রচণ্ড হিন্দুদরদী (!) বাংলাদেশ সরকার!
দেবতার পূজারীকে বেতনভূক্ত হয়ে পূজা করতে হবে ক্ষমতাশীল রাজনৈতিক দলের!
সাধু-সন্তগণ কাজ করবে ভগবানের ইচ্ছায় বা শাস্ত্রীয় বিধানে নয় সরকারি বিধান অনুসারে!
ভক্তের দান গ্রহণ করবে ভগবান বা মন্দির নয়, সরকারি কোষাগার!
সাধু-মহারাজ নয় রাজনৈতিক মহারাজদের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় চলবে মন্দির-আশ্রম, নইলে চাকরি তথা আশ্রমচ্যুতি!
সন্ন্যাস-ব্রহ্মচর্য-ঈশ্বর সাধনা আর কোন ব্রত থাকবে না, এসব হবে চাকরির অধীন; রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত না মানলে বহিষ্কার!
মন্দির-আশ্রম বা তার জমি সরকার (রাজনৈতিক দল) ইচ্ছা করলেই বিক্রী করতে পারবে ও সরকারি সিদ্ধান্তে যেকোন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারবে!
এ ব্যাপারে সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কোন প্রকার প্রতিবাদ বা মামলা গ্রহণ করা হবে না!
...... এ কি পরিহাস!!!!!!!!!
এমন আইন অন্য ধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নেই। যত যত্ন-আত্মি সব হিন্দুদের জন্য!
আজ পর্যন্ত হিন্দুদের একটি চাওয়াও সরকার পূরণ করেনি। অর্পিত সম্পত্তি আইন করেছে হিন্দুদের বাকি যা সম্পত্তি আছে তাও গ্রাস করার জন্য। পারিবারিক আইন করছে হিন্দুদের ঘরে ঘরে অশান্তি-বিশৃঙ্খলার আগুন জ্বালানোর জন্য! এবার করছে দেবোত্তর সম্পত্তি আইন - আমাদের শেষ আশ্রয়টুকু কেড়ে নেওয়ার জন্য!
এর চেয়ে ভাই বলে দেন...
শোন হিন্দুগণ, তোরা সব বরাহের সন্তান! তোদের কোন সম্পত্তি থাকতে নেই। তোদের ঘরে সুন্দরী মেয়ে-বউ থাকতে নেই! তোদের দেবালয় মিথ্যা! ওখানো কোন ঐশ্বর্য্য থাকতে নেই! তোরা এগুলো আদম সন্তানদের দিয়ে চলে যা! চলে যা!
..................
.............
.......
শুনে রাখ অসুরের দল,
হনুমানের লেজে আগুন ধরাস্ না।
তোদের স্বপ্নের লঙ্কা কিন্তু পুড়িয়ে ছাড়খাড় করে দেব। -হিন্দুবীর
No comments:
Post a Comment