Friday, March 8, 2013

হিন্দু মেয়েদের মুসলিম আসক্তিঃ কারণ ও পরিণাম



 কোলকাতা ৯ মার্চ : উপমহাদেশে ইসলাম ধর্ম বিস্তারের প্রধান হাতিয়ার হিন্দু মেয়ে বিবাহ। ছলে-বলে-কৌশলে মুসলমানের সংখ্যা বৃদ্ধি করা তাদের সকল উদ্দেশ্য সাধনের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। অতীতে রাজ্যহারা পরাধীন হিন্দুগণ জান-মালের ভয়ে, অস্ত্বিত্ব ও জীবন রার্থে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হত অথবা নির্যাতন, ধর্ষণ, লুণ্ঠন বা মৃত্যুকে স্বীকার করে নিত। বর্তমানে দ্বিতীয় ঘটনাটার পুনরাবৃত্তি মাঝে মাঝেই ঘটে। কিন্তু অবাক হতে হয়, হিন্দু ছেলে-মেয়েরা তাদের নিজেদের ধর্ম বা ইসলাম ধর্ম কোনটা সম্পর্কেই সুস্পষ্ট ধারণা না রেখেই স্বেচ্ছায় ধর্মান্তরিত হচ্ছে। কি সেই আকর্ষণ আর কেনই বা হিন্দু মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের প্রতি এত আকৃষ্ট হচ্ছে?

কারণঃ কেন আসক্ত হচ্ছে?

১. সনাতন ধর্মীয় মূল্যবোধ ও জ্ঞান শূন্যতা
নিজের ধর্ম সম্পর্কে হিন্দু যুবক-যুবতীগণ একেবারেই অজ্ঞ। তাদের পরিবার থেকে যথাযথ ধর্মীয় জ্ঞান তাদের দেওয়া হয় না। সনাতন ধর্মীয় শুদ্ধ জ্ঞান লাভের উৎসেরও অভাব রয়েছে। নিজের ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে বিধর্মীদের সমালোচনার কোন সদুত্তর তারা দিতে পারে না। একসময় সত্যিই নিজের ধর্মকে ভ্রান্ত বা অর্থহীন মনে করতে দ্বিধা করে না।

২. মানসিক ধর্ষনের স্বীকার
একটি হিন্দু ছেলে কিংবা মেয়ে নিজ পরিবারের মা-বাবা সহ পরিবারের সকল বয়েজ্যৈষ্ঠদের কাছ থেকে শিখে ভাল আর মন্দের পার্থক্য গুলি, যেমন ভাল মানুষ ও মন্দ মানুষ। শিখে সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। কিন্তু শিখে না যেটা বেশী দরকার তাহল এরা প্রথমে হিন্দু ও তারপর মানুষ। শিখে না এরা সংখ্যা লগু সম্প্রদায়ে জন্ম এবং বড় হয়ে প্রতিটি পদে পদে বঞ্চনা ও বিড়ম্বনার শিকার হতে হবে। অপর দিকে একটি মুসলিম সম্প্রদায়ের শিশু শিখে সে প্রথমে মুসুলমান পরে মানুষ। সে আরো শিখে সে নিজে মুসুলমান আর অন্যেরা বিধর্মী এ ধরনের পার্থক্যগুলি। ফলে যে কোন হিন্দু শিশু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে সহসাথীদের নিকট শুনতে হয় ঐ হিন্দু, শিকদের নিকট শুনতে হয় তোমরা হিন্দু এবং হিন্দুদের কোন ধর্ম নাই ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে হিন্দু শিশুরা মানসিক ধর্ষনের শিকার হতে থাকে এবং ধর্ষনের এধারা কোন হিন্দু শিশুর বয়ঃ বৃদ্ধির সাথে ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। পাশাপাশি পাঠ্য বইয়ে হিন্দু রাজা মহারাজা ও বীরদের কর্তৃত্ব খর্ব করে প্রকারান্তরে মুসলিম রাজা বাদশা ও লুটেরাদেরকে বীর হিসাবে উল্লেখ্য করায় এগুলো পড়ে হীনমন্যতায় ভোগে। একই সাথে তাবলীগ জামাত ও ইসলাম ধর্মের দাওয়াতকারীদের গুনকীর্তন হিন্দু শিক্ষার্থীদের মানসিক ধর্ষনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। একসময় হিন্দু ছেলে মেয়েরা ভুলে যায়ে।

৩. মিডিয়ার প্রভাব
হিন্দুদের কাছে মুসলিম সংস্কৃতি একেবারেই ভিন্নতর ও অজানা। অজানার বাহ্যিক চাকচিক্যের আকর্ষণ রয়েছে। সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের কারণে পাশাপাশি বাস করা হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি তাদের একটা প্রভাব তৈরি হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন সেক্যুলারবাদী খুল্লাম খুল্লা টিভি চ্যানেল ও ইসলামপন্থী টিভি চ্যানেল, সংবাদপত্র ও চলচ্চিত্রের কাহিনীতে মুসলমান চরিত্রগুলোকে বীর ও মহৎ গুণের অধিকারী রূপে দেখানো হয়। সাধারণ হিন্দুদের সাধারণ হিসেবেই দেখানো হয়। এই মিডিয়াগুলো উঠতি বয়সী যুবক-যুবতীদের মনে দারুন প্রভাব ফেলে। মুসলিমদের মানবাধিকারের কথা যতটা ফলাও করে প্রচার করা হয় হিন্দুদের সেই সাপেে উল্লেখ নেই বললেই চলে।

৪. যৌন চাহিদা
হিন্দু মেয়েরা বিশেষত: টিনেজারদের কাছে সাধারণত সেক্স একটা অজানা জগত। আমাদের দেশে কিশোর-কিশোরীদের যৌন শিক্ষা প্রচলিত না থাকায় তারা এই অজানা বিষয়ে খুবই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলমান পরিবারে একটি মেয়ে অল্প বয়স থেকেই খুব ভালভাবে বুঝতে শেখে যে- সে একটা মেয়ে। তার কাছের ও দূরের আত্মীয় সম্পর্কের পুরুষদের কাছ থেকে পুরুষ মানুষ কি জিনিস তার খুব ভাল পরিচয় পেয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাই অথবা কাছের বা দূরের সম্পর্কের আত্মীয়ের সাথে সেক্স করার সুযোগ তাদের ঘটে। তাদের রাজসিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবন প্রণালী এই কর্মে উৎসাহী করে। অন্যদিকে সাধারণত হিন্দু সমাজে দূর সম্পর্কের ভাই হলেও সে একটা মেয়েকে আপন বোনের মতই দেখে ও শ্রদ্ধা করে। হিন্দু ছেলে ও মেয়ে উভয়ের মধ্যেই তুলনামূলক বেশি নৈতিক মূল্যবোধ কাজ করে। ফলে হিন্দু পরিবারের মেয়েগুলো সেক্স বিষয়ে মুসলিমদের তুলনায় অজ্ঞ থাকে। আর কোন মেয়ে যদি তার উঠতি বয়সে বা যৌবনে বিবাহের পূর্বে সেক্স বিষয়ে আগ্রহী হয়, তবে তার চাহিদা পূরণের জন্য সাধারণত কোন সুযোগ থাকে না। এই সুযোগটা অনেকেত্রেই গ্রহণ করে মুসলিম যুবকগণ। আর যেখানে মুসলিমদের সংখ্যাই অধিক সেখানে এই ঘটনা আরও বেশি ঘটে।

৫. প্রেম: মরণ ফাঁদ
হিন্দুদের ধর্মান্তরের প্রধান মাধ্যম হলো প্রেম। মুসলিম যুবকগণ হিন্দু মেয়েদের প্রতি যেন একটু বেশিই আকর্ষণ বোধ করে। আর অজ্ঞান মেয়েগুলোও খুব সহজেই এই মোহে আক্রান্ত হয়। তাছাড়া মুসলিম বন্ধুর সাথে মিশতে মিশতে ভাল সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেলে বা কারও প্রতি মুগ্ধ হয়ে গেলে মেয়েরা ফাঁদে পড়ে যায়। এই সুযোগের অপোয় থাকা যুবকের অনুরোধ উপো করা অনেক ক্ষেত্রেই আর সম্ভব হয়ে ওঠে না।

৬. খৎনাকরণ:
লেজকাটা শিয়ালের দর্শন অনেকের ধারণা খৎনা করলে পুরুষাঙ্গের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও অনেক মরণঘাতী রোগ হতে সুরক্ষা হয়। এ বিষয়ে হিন্দু মেয়েরা অনেকেই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলিম পরিবারের এত বেশি ভাঙন কেন? খৎনা করা পুরুষের যদি এতই ক্ষমতা থাকে তবে মুসলিম স্ত্রীদের অভিসার ও ব্যভিচারের কেন এই আধিক্য? পরপুরুষের হাত ধরে স্বামীসন্তানের মায়া ফেলে পালায় কেন? এ সংক্রান্ত প্রশ্ন গুলি উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেনা।

৭. পবিত্রতা :
হিন্দু মেয়েরা নিজেদের দেহকে পবিত্র মনে করে। একবার মোহবশত: কোন মুসলিম ছেলের সাথে শারীরিক মিলন হলে তারা আর ফিরে আসতে চায় না। তারা নিজেদের তখন অপবিত্র মনে করে।

৮. প্রলোভন
পুণ্য ও বেহেশ্ত প্রাপ্তির আশায় মুসলিম নারী ও পুরুষ উভয়েই উদগ্রীব থাকে। যে কোন মুসলিম ছেলে অন্যধর্মের মেয়েকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত করলে পরিবারের সবাইতে তাকে এ কাজে সহায়তা করে এজন্যে যে এর সওয়াব পরিবারের সকলে ভোগ করবে। ফলে মুসলিম ছেলেটি উৎসাহ পায়। একই ভাবে মুসলিম মেয়ে হিন্দু ছেলে শিকার করতে উৎসাহী ও উদ্ধগ্রীব হয় । ফলে মুসলিম ছেলে ও মেয়েদের কুমন্ত্রণা ও প্রলোভনে হিন্দু মেয়ে ছেলেদের ধর্মান্তরের জন্য যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।

৯. পারিবারিক হুমকি ও নীরব অত্যাচার
বিশেষত মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের জমি, সম্পত্তি ও নারীদের ওপর দুর্বৃত্তদের নজর পড়ে বেশি। হিন্দুদের ওপরে নীরব অত্যাচার একটি সাধারণ ঘটনা। জীবন, সম্পত্তি, সুখ-শান্তি ও সম্মান রার্থে অনেক সময়ই হিন্দু মেয়েদের উৎসর্গ করতে হয় মুসলিমের হাতে।

১০. সেক্যুলারইজমঃ
হিন্দুদের জন্য অভিশাপ এই শব্দটা যেন ব্যবহারিকভাবে হিন্দুদের জন্যই একমাত্র প্রযোজ্য। সবাই এর কথা বলে কিন্তু এর বলি হয় শুধুমাত্র হিন্দু সম্প্রদায়। হিন্দু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া ও বুদ্ধিজীবীগণ নিজেদের সেক্যুলার, উদার ও ধর্মনিরপে হিসেবে প্রমাণ করতে মুসলিম তোষণ ও বিবাহকে উৎসাহিত করেন। যদিও তাতে ইসলামেরই জয় হয়। কারণ হিন্দুকেই তার ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করতে হয়। বিপরীতটা ঘটতে দেখা যায় না। এরই নাম তথাকথিত সেক্যুলারইজম।

১১. শিক্ষিত মেয়েদের অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষালয়ের হিন্দু ছাত্রীগণ প্রথমত কাসমেট হিন্দু ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করতে বিব্রত বোধ করে। মনে করে, যদি প্রেম হয়ে যায়? হয়ত বর্ণবৈষম্যের কারণে মা-বাবা মেনে নেবেন না- এই ভয় কাজ করে। ফলে অন্যান্য ছেলেদের সাথে ভাল বন্ধুত্ব গড়ে তোলে। একসময় নিজের অজ্ঞাতেই প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে; মনে করে, এই সম্পর্ক হতে সে বেরিয়ে আসতে পারবে এবং বিয়ে পর্যন্ত গড়াবে না। কিন্তু যখন বা¯Íবতা বুঝতে পারে ততÿণ অনেক দেরি হয়ে যায়, ফেরার উপায় থাকে না। আর মুসলিম বন্ধুর উদার বাণীগুলোও তাকে মুগ্ধ করে রাখে। তাদের অভিসন্ধি বোঝার মতা থাকে না। তখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন কারোর বন্ধনই আর আটকে রাখতে পারে না।

১১. তথাকথিত স্মার্টনেস

স্মার্ট ও সুন্দরী হিন্দু মেয়েগুলো তাদের যোগ্য হিন্দু বন্ধু অনেক ক্ষেত্রেই খুঁজে পায় না। মুসলিম ছেলেদের মধ্যে তাদের স্বপরে স্মার্ট গুণগুলোর উপস্থিতি দেখে তাদের চাকচিক্যের প্রতিই এরা বেশি আসক্ত হয়ে পড়ে। মুসলিম যুবকরাও এই সুযোগটার সদ্ব্যবহার করে।

পরিণতি
বিবাহের সুখ ও যৌনতার মোহ খুব বেশিদিন থাকে না। প্রেমঘটিত বিয়ের পর মুসলিম পরিবারে হিন্দু স্ত্রীগণকে বাস্তবব জীবনের কষাঘাতে পদে পদে লাঞ্ছিত ও অপমানিত হতে হয়। সঙ্গী হয় সারা জীবনের কানড়বা।

• মুসলমানের হিন্দু স্ত্রীদেরকে প্রথমত সাদরে গ্রহণ করা হলেও খুব শীঘ্রই তাদের উপর ইসলামী বিধানগুলো কাল হয়ে আসে। একাকী বের হওয়া যাবে না, ছবি তোলা ও চলচ্চিত্র নিষিদ্ধ, বোরখা পরতে বাধ্য হওয়া, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ব্যক্তি-স্বাধীনতার অনুপস্থিতি, পূর্বে নিরামিষ আহারী হলেও পিয়াজ-রসুন ও গরুর মাংসের নিয়মিত বিড়ম্বনা তখন নিত্য সঙ্গী হয়। শাশুড়ি বা ননদের এমনকি স্বামীর অত্যাচারের স্বীকার হলেও প্রতিবাদ করার উপায় থাকে না। কারণ স্বামী খুব সহজেই তাকে ‘তালাক’ দিতে পারে। এমনকি সন্তানসহ তালাকও দিতে পারে। তখন হিন্দু স্ত্রীর পায়ের নিচে আর কোন মাটি থাকে না। এককথায় স্বামীর সংসারে তাকে দাসী হয়ে জীবনটা কাটাতে হয়।

• হিন্দু মেয়েরা মুসলিম পুরুষ বিয়ে করলে সাধারণত তার নিজের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন হতে ত্যাজ্য হয়ে যায়। একমাত্র স্বামী ছাড়া সে নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে। তাই বাধ্য হয়ে সকল অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করতে হয়।

• মেয়েরা শ্বশুরবাড়ি এসে বাবার বাড়ির অহংকার করে থাকে। গল্প করে থাকে। তার বিপদে-আপদে বাবা-ভাইয়েরা এগিয়ে আসবে -এই বিশ্বাসটুকু তাদের থাকে। কোন কারণে শ্বশুরবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হলে মাথা গোঁজার ঠাই বা আশ্রয়টুকু তার থাকবে- এই ভরসা থাকে। কিন্তু কেউ ধর্মান্তরিত হলে তার পরিণতি সরস্বতী দাসের মতই হতে পারে।

• শ্বশুরবাড়িতে শ্বশুর-শাশুরি, ননদ, জা এবং আত্মীয়-স্বজন কর্তৃক প্রায়শ: ‘মালাউনের মেয়ে’ বলে গালি শুনতে হয়। এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী সে ‘মালাউনের মেয়ে’ গালী শুনতে হয়। দুঃখের বিষয় মাঝে মাঝে আদরের সন্তানই ‘মালাউন মাগী’ বলে গালি দেয়। এটা স্বাভাবিক ঘটনা। আমি যে মুসলমান বন্ধুর সাথে একটু আগে হাসিমুখে কথা বললাম, আড়ালে হয়ত সেও আমাকে মালাউনের বাচ্চা বলে গালি দেয়।

• মুসলিম মতে তিন তালাক বললেই সম্পর্ক শেষ। যৌন আকর্ষণ বিয়ের পর খুব বেশিদিন থাকে না। তারপর শুরু হয় বাস্তÍবতা। একজন পুরুষের একইসাথে চারটি পর্যন্ত বিয়ে করা বৈধ। একজন স্ত্রীর প্রতি মোহ কমে গেলে বা নতুন কোন নারীর প্রতি আসক্ত হলে খুব সহজেই তিন তালাক দিয়ে নতুন বিয়ে করতে ইসলামে কোন বাধা নেই। মুসলিম পরিবারে নিজের পুত্রবধু থেকে শুরু করে দাসী পর্যন্ত যথাক্রমে নিকাহ্ বা ভোগ করা বৈধ। ইসলামে স্ত্রীদের শষ্যেক্ষেত্রের সাথে তুলনা করা হয় এবং পুরুষ সেখানে স্বেচ্ছাচারী যেমন খুশি গমন করতে পারে এবং স্ত্রীরা এক্ষেত্রে বাধ্য। প্রয়োজনে প্রহার করাও বৈধ। এক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয় কি না?

• গ্রামের দিকে খোঁজ নিয়ে দেখুন, যে সকল মেয়ে মুসলিম হয়েছে, যৌবনের জৌলুস কমার সাথে সাথে তালাক হয়ে গেছে, ফলে ভিক্ষা করতে হয়। গ্রামের যথেষ্ট ভিক্ষুকের মধ্যে অনেক গুলিই কনভার্ট হওয়া হিন্দু মেয়ে পাওয়া যাবে। পতিতালয়ে গিয়ে দেখুন, ওখানে পাবেন কনভার্ট হয়ে যাওয়া হিন্দু মেয়ে যে যৌবনের প্রথম প্রতুষ্যে সুখের লাগিয়া বাঁধিয়াছে ঘর মুসলিম প্রেমিকের তরে, ঠাঁই হইয়াছে শেষে পতিতালের অন্ধকার ঘরে।

• সবচেয়ে বড় সত্য হলো মুসলিম পরিবারে ধর্মান্তরিত হিন্দু স্ত্রীগণ কেউই প্রকৃতপক্ষে সুখে নেই।

সুতরাং প্রত্যেক অবিবাহিত হিন্দু যুবক যুবতী ও নারী পূরুষের সর্তক হওয়া উচিত এবং পরিবারের সকল শিশু কিশোর কিশোরী সদস্যাদের প্রতিদিনই এতদ বিষয়ে সর্তক করা উচিত।

****অরুন মজুমদার, ঢাকা, ০৬/০১/২০১২ (বিঃদ্রঃ লেখাটির কিছু কিছু অংশ নিঃশব্দ সন্ত্রাস নামক একটি বই থেকে সংযুক্ত করে সংকলন করা হয়েছে।)

সুত্র : বাঙালি হিন্দু পোস্ট 



4 comments:

  1. All the information are actually correct i think.
    thank u

    Siddhartha Paul

    ReplyDelete
  2. It is our duty to protect our sister's. seldom we pay attention to our sister's. We have to be aware about ~LOVE JIHAD" .

    ReplyDelete