বাংলাদেশের হিন্দুদের মেরুদণ্ড মনে হয় ৩৩ অপেক্ষা কম ভার্টিব্রা (Vertebrae) কশেরুকা দ্বারা গঠিত। না হলে গত ১ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে এত তাণ্ডব চলছে নরীহ সাধারন মানুষের উপর, হিন্দুর নারী বাড়ি ত গনিমতের মাল! যাচ্ছে তাই হচ্ছে অথচ হিন্দুরা মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়িয়ে বলতেই পা্চ্ছেনা কি হচ্ছে ? আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্নাথ হল হিন্দুদের প্রাণের স্থান, প্রথিতযশা হিন্দুদের অধিকাংশই এই হলে অবস্থান করে তাদের শিক্ষা জীবন শেষ করেছেন, সেই সময় অনেক আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছেন। এক সাথে এত হিন্দু মেধাবী বাংলাদেশের আর কোথাও মেলানো দুঃসাধ্য। হিন্দুদের উপর বিনা উষ্কানীতে চলমান বর্বোরোচিত হামলার প্রতিবাদে জগন্নাথ হলের কয়েক হাজার মধাবী উজ্জ্বল নক্ষত্রের মাঝে ৭০-৮০ জন মিলে স্বোপার্যিত স্বাধীনতা প্রাঙনে শান্তিপ্রিয় মানব বন্ধন করেছেন। সেলিঊট যারা অন্তত মানব বন্ধনে হলেও অংশ নিয়েছেন। যারা অংশ নেননি তারা দয়া করে গুনে দেখবেন মেরুদন্ডে কশেরুকা কয়টি?? জাতির বিবেক বলে বিবেচিত আপনারা, জাতির প্রতি আপনাদের কোন দায় নেই???? আমাদের কয়েকজন মেরুদণ্ডহীন তথাকথিত হিন্দু সংসদ সদস্য রয়েছেন। চলমান সহিংস ঘটনায় কোন সাংসদ আনুষ্ঠানিক ভাবে একটা বিবৃতি পর্যন্ত দিলেননা পিছে ম্যাডাম/ আপা গোস্বা করেন সেই ভয়ে। ধিক আপনাদের...। ্মেরুদণ্ড থাকলে সোজা হয়ে দাড়ান, নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন, বিচার চান, সুষ্ঠ জবাব না পেলে পদত্যাগ করুন। আসুন নেতা-জনতা এক হয়ে গর্জে উঠি ... আমাদের উপর অন্যায় আমরা আর বিনা চ্যালেঞ্জে মেনে নেবনা। না হলে ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবেনা। এখোনো সাতক্ষিরায় মন্দিরে আগুন জ্বলছে, এখনো নারায়ন গঞ্জের আড়াই হাজারে হিন্দু ভাইয়ের দোকানে আগুন জ্বলছে, সেই আগুনে কি রক্ত ফিনকি দেয়না ???? নিজের ঘর পোড়ানো পর্যন্ত যারা অপেক্ষা করতে না চান, যারা মনে করেন আপনাদের মেরুদন্ড ৩৩ ককশেরুকা দিয়ে গঠিত, তারা সোজা হয়ে দাড়ান, গর্জে উঠোন। আসুন সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হই , দাত ভাঙ্গা জবাব দেই। ওদের জ্বালিয়ে দেওয়া ঘর, মন্দিরকে ওদের জ্বলন্ত চিতায় পরিনত করি...। বাংলার হিন্দু এক হও... হরি ওঁ।
বাংলাদেশের হিন্দুদের মেরুদণ্ড মনে হয় ৩৩ অপেক্ষা কম ভার্টিব্রা (Vertebrae) কশেরুকা দ্বারা গঠিত। না হলে গত ১ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে এত তাণ্ডব চলছে নরীহ সাধারন মানুষের উপর, হিন্দুর নারী বাড়ি ত গনিমতের মাল! যাচ্ছে তাই হচ্ছে অথচ হিন্দুরা মেরুদণ্ড সোজা করে দাঁড়িয়ে বলতেই পা্চ্ছেনা কি হচ্ছে ? আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্নাথ হল হিন্দুদের প্রাণের স্থান, প্রথিতযশা হিন্দুদের অধিকাংশই এই হলে অবস্থান করে তাদের শিক্ষা জীবন শেষ করেছেন, সেই সময় অনেক আন্দোলন সংগ্রামে অংশগ্রহন করেছেন। এক সাথে এত হিন্দু মেধাবী বাংলাদেশের আর কোথাও মেলানো দুঃসাধ্য। হিন্দুদের উপর বিনা উষ্কানীতে চলমান বর্বোরোচিত হামলার প্রতিবাদে জগন্নাথ হলের কয়েক হাজার মধাবী উজ্জ্বল নক্ষত্রের মাঝে ৭০-৮০ জন মিলে স্বোপার্যিত স্বাধীনতা প্রাঙনে শান্তিপ্রিয় মানব বন্ধন করেছেন। সেলিঊট যারা অন্তত মানব বন্ধনে হলেও অংশ নিয়েছেন। যারা অংশ নেননি তারা দয়া করে গুনে দেখবেন মেরুদন্ডে কশেরুকা কয়টি?? জাতির বিবেক বলে বিবেচিত আপনারা, জাতির প্রতি আপনাদের কোন দায় নেই???? আমাদের কয়েকজন মেরুদণ্ডহীন তথাকথিত হিন্দু সংসদ সদস্য রয়েছেন। চলমান সহিংস ঘটনায় কোন সাংসদ আনুষ্ঠানিক ভাবে একটা বিবৃতি পর্যন্ত দিলেননা পিছে ম্যাডাম/ আপা গোস্বা করেন সেই ভয়ে। ধিক আপনাদের...। ্মেরুদণ্ড থাকলে সোজা হয়ে দাড়ান, নিজের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন, বিচার চান, সুষ্ঠ জবাব না পেলে পদত্যাগ করুন। আসুন নেতা-জনতা এক হয়ে গর্জে উঠি ... আমাদের উপর অন্যায় আমরা আর বিনা চ্যালেঞ্জে মেনে নেবনা। না হলে ইতিহাস আপনাদের ক্ষমা করবেনা। এখোনো সাতক্ষিরায় মন্দিরে আগুন জ্বলছে, এখনো নারায়ন গঞ্জের আড়াই হাজারে হিন্দু ভাইয়ের দোকানে আগুন জ্বলছে, সেই আগুনে কি রক্ত ফিনকি দেয়না ???? নিজের ঘর পোড়ানো পর্যন্ত যারা অপেক্ষা করতে না চান, যারা মনে করেন আপনাদের মেরুদন্ড ৩৩ ককশেরুকা দিয়ে গঠিত, তারা সোজা হয়ে দাড়ান, গর্জে উঠোন। আসুন সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হই , দাত ভাঙ্গা জবাব দেই। ওদের জ্বালিয়ে দেওয়া ঘর, মন্দিরকে ওদের জ্বলন্ত চিতায় পরিনত করি...। বাংলার হিন্দু এক হও... হরি ওঁ।
No comments:
Post a Comment