শ্রীলংকা একটা ছোট দীপ রাষ্ঠ্র এবং এই দেশটি ভারত এর উপর অনেক ভাবে নির্ভর করে চলে । দেশটিতে বুধ্হিস্ট রা সংখ্যা গরিষ্ঠ হলেও ভালো হিন্দু জনসংখ্যা আছে শেষ আদমসুমারী অনুসারে শ্রীলংকা তে ১৫% হিন্দু ছিলো । প্রশ্ন হলো এই যে শ্রীলংকার সরকার কখনই হিন্দুদের নূনতম প্রয়োজন মেটাই নি তার ফলে অনেক ক্ষেত্রেই হিন্দুরা প্রতিবাদ করতে বাধ্য হয়েছে । শ্রীলংকা তে বেশিরভাগ সময় আমরা দেখি থাকি সমস্ত সরকারি চাকুরী তে , বড় পদে কম মেধা থাকা সত্তেও সিন্হলা বুদ্ধিস্ট দের সুযোগ দেওয়া হয়ে থাকে । ১৯৬০ সালের গোড়ার দিক থেকেই আমরা দেখি শ্রীলংকার ইতিহাস এ অনেক রকমের পরিবর্তন আসে জন্ম হয় অনেক তামিল সংঘঠন এর এবং বহু নেতার । কারণ খুব পরিস্কার যখনি মানুষের পেটে কেও লাথি মারে এবং সার্থে ঘা লাগে মানুষ চেষ্টা করে একটা ভালো পরিবর্তনের যাতে তাদের বর্তমান অবস্থার পরিনতি হই । শ্রীলংকা একটা ছোট রাষ্ঠ্র হলেও রাজনৈতিক সমীকরণ কিন্তু শ্রীলংকার বারবারই জটিল যার ফলে হিন্দু ভোট বড় ভূমিকা পালন করে সরকার নির্বাচনে, তাই দেশটিতে রাজনৈতিক নেতারাও আলাদা বড় গণতান্ত্রিক দেশের মতো দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে থাকে নিজেদের ক্ষমতা কে স্থায়ি এবং সুদূরপ্রসারী করবার উদ্দেশে । ঠিক অন্য দেশের মতোই ধর্মীয় সংখ্যালঘু দের কে নিয়ে চলে সস্তা রাজনীতি নির্বাচন হবার আগে । শ্রীলংকা ২০০৯ সাল নাগাদ তামিল টাইগার দের বিরুধ্যে গৃহযুদ্ধ ঘোসনা করে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলে এবং আর বলি হই নিরীহ তামিল হিন্দুরা । ব্রিটিশ টেলিভশন চ্যানেল ৪ এর অনুসন্ধানী রিপোর্ট দেখলে জলের মতো পরিস্কার হয়ে
যাই যে গৃহ যুদ্ধ চলাকালীন শ্রীলংকান আর্মি বহু ক্ষেত্রেই মানবাধিতো কার লংঘন করেছে এবং অমানুষিক ববহার করেছে যুধ্হাপারাধিদের সাথে । এর থেকে বোঝা যায় যে নায়বিচার তো অনেক দুরের কথা নূনতম জিনিসও অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়নি । এখানে প্রশ্ন ওঠে আন্তর্জাতিক কমিউনিটি এই বাপারে এত চুপ কেন ? যাইহোক নিচে কিছু ইম্পর্টান্ট লিংকস দিলাম দেখুন এবং জানুন আরো বিস্তারিত ভাবে ।
১) চ্যানেল চ্যানেল ৪
২) উইকিপেডিয়া
৩) ওয়ান ইন্ডিয়া
৪) ফার্স্টপোস্ট
No comments:
Post a Comment